• সকল পোস্ট
  • আল ক্বওম সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা নীতি
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • যোগাযোগ
Saturday, August 2, 2025
AlQawm
  • সর্বশেষ
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • ইসলাম
  • ইতিহাস
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
No Result
View All Result
  • সর্বশেষ
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • ইসলাম
  • ইতিহাস
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
No Result
View All Result
AlQawm
No Result
View All Result

দাজ্জালের আগমন: কুফুরি ও বস্তুবাদী সভ্যতার পরিণতি

AlQawm by AlQawm
May 7, 2025
in ইসলাম, মতামত, সর্বশেষ
0
দাজ্জালের আগমন: কুফুরি ও বস্তুবাদী সভ্যতার পরিণতি

দাজ্জালের আগমন: কুফুরি ও বস্তুবাদী সভ্যতার পরিণতি

29
SHARES
112
VIEWS
ফেসবুকে শেয়ার করুনহোয়াটসঅ্যাপে শেয়ার করুন

দাজ্জালের আলামত হল কুফুরি ব্যাপকতা লাভ করা। নাস্তিকতার প্রসার ঘটা। ফেতনা-ফাসাদে পৃথিবী ভারাক্রান্ত হয়ে পড়া। মানুষ ও মানবতাকে, ন্যায় ও ন্যায্যতাকে বিপন্ন করে তোলা। এর আগে যা কিছু আলোচিত হয়েছে, এগুলো সব বস্তুবাদী সভ্যতার স্বরূপ। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর সভ্যতার চিত্র। যার শেষ গন্তব্য হল কুফর ও নাস্তিকতা এবং মানুষ ও মানবতাকে ধ্বংস ও বিপন্ন করে তোলা। বস্তুবাদী সভ্যতা ক্রমাগত এ পথেই চলছে। বর্তমানে সেই চলা অনেক গতিশীল। অনেক বেশি ধাবমান। বস্তুবাদী সভ্যতা মুক্তচিন্তা ও স্বাধীন মতচর্চার নামে ঈমান ও ইসলামকে উপেক্ষা ও অবজ্ঞা করার যে ডঙ্কা বাজিয়ে চলছে, এর শেষ ও সমাপ্তি ঘটবে দাজ্জালের হাতে।

বস্তুবাদী সভ্যতার অনিষ্টতার কারণে দাজ্জাল খারাপ, এমনটা নয়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দাজ্জাল সম্পর্কে যে পরিমাণ বিস্তারিত বর্ণনা ও বিবরণ দিয়েছেন এর থেকেই জানা যায়, দাজ্জাল কতটা ভয়ানক হবে। তিনি দাজ্জাল সম্পর্কে যে পরিমাণ সজাগ ও সতর্ক করেছেন, দাজ্জালের ফেতনা সম্পর্কে যে পরিমাণ তাকিদ ও গুরুত্ব দিয়েছেন, এতেই বোঝা যায় সেটা কতটা ক্ষতিকর হবে। তিনি দাজ্জালের ফাঁদ ও ধোঁকাবাজি সম্পর্কে, তার নির্যাতন ও নিপীড়ন সম্পর্কে যে পরিমাণ ভীত-সন্ত্রস্ত করেছেন, তাতেই বোঝা যায় দাজ্জালের ফেতনা কতটা বিভীষিকাময় হবে। বস্তুবাদী ও জাগতিক সব ক্ষমতা ও সক্ষমতা দাজ্জালের থাকবে।

তার চলা ও কাজের গতি খুবই ক্ষিপ্র। কাল্পনিক ও অকল্পনীয় সব কাজ করে সে মানুষকে হতভম্ব করে দেবে। তার শক্তি-সামর্থ্য এবং ভালো-মন্দ করার ক্ষমতা দেখে মানুষ ঈমানি সংশয়ে পড়ে যাবে। কিন্তু দাজ্জাল হল একটা ফেতনাবাজ। ফাসাদ ও বিপর্যয়ে সারা দুনিয়াকে তাবাহ ও বরবাদকারী। পৃথিবী জুড়ে অস্থিরতা ও অশান্তি সৃষ্টিকারী। যার ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর উম্মতকে বারবার সতর্ক করেছেন। দাজ্জালের সব ধরনের চক্রান্ত ও মকরবাজিগুলো গুরুত্বের সঙ্গে পরিষ্কার ও স্পষ্ট করে দিয়েছেন।

সংশ্লিষ্টপোস্ট

তুরস্কে পারমাণবিক শক্তি প্রকল্পে অর্থায়ন করতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র 

টগের নতুন T10F মডেলের পরীক্ষামূলক ড্রাইভ করলেন প্রেসিডেন্ট এরদোগান

ইসরায়েল আঞ্চলিক শান্তির জন্য হুমকি: এরদোগান

দুনিয়াবি উপায়-উপকরণ, শক্তি-সামর্থ্য এবং জাগতিক বস্তুর ওপর ক্ষমতা ও প্রভাব হযরত সুলাইমান আ.-ও প্রাপ্ত হয়েছিলেন; যুলকারনাইনও পেয়েছিলেন। কোরআন মাজিদ তাদের দুজনের শক্তি-সামর্থ্যের কথা বর্ণনা করেছে। তাদের দুরন্ত ও দুর্বার বেগে ছুটে চলার সক্ষমতার কথাও আলোচনা করেছে।

এখানে আমাদের ভাবার বিষয়টি হল, সেই পার্থক্যকারী সীমারেখা কোনটি, যা হযরত সুলাইমান ও যুলাকারনাইনকে দাজ্জাল থেকে পৃথক ও আলাদা করে দিয়েছে। আমাদের চিন্তা করার বিষয়, তাদের মধ্যে পার্থক্যকারী সেই সূক্ষ্ম-রেখা কোনটি, যা একজন নেককার বাদশার প্রশংসায় কোরআন মাজিদে বর্ণিত হয়েছে:

অর্থ: (সুলাইমান) বড়ই উত্তম বান্দা! নিশ্চয়ই সে ছিল অতিশয় আল্লাহ অভিমুখী। -(সূরা সদ: ৩০)

এ পার্থক্যকারী সীমারেখা হল, ঈমান; ইসলাম। হযরত সুলাইমান আ. ও যুলকারনাইন তাদের শক্তি-সামর্থ্যকে ব্যয় করেছেন মানুষকে আল্লাহর দিকে আহ্বান করে। খোলাফায়ে রাশেদা এবং যুগে যুগে ইসলামের সত্যিকার শাসকরাও তা-ই করেছেন। তাদের মধ্যেও অনন্য শক্তি সামর্থ্য ছিল। বিস্তৃত ক্ষমতা ও ব্যাপক সক্ষমতা ছিল। দীর্ঘ দিন ক্ষমতার স্থায়িত্ব ছিল। তাদের মধ্যে রাজ্যপরিচালনার হেকমত ও কৌশল ছিল। আশ্চর্য বুদ্ধিমত্তা ও বিস্ময়কর দূরদর্শিতা ছিল।

তাদের এ সবকিছু ব্যবহারের ক্ষেত্র ও লক্ষ্য ছিল, মানুষকে আল্লাহর দিকে আহ্বান করা। তারা নিজেদের সব ধরনের জ্ঞান ও প্রজ্ঞা, মেধা ও বুদ্ধি, শক্তি ও সামর্থ্য, যোগ্যতা ও সক্ষমতাকে মানুষের কল্যাণ ও সফলতার জন্য ব্যয় করেছেন। জগতের মাঝে সত্য ও সততা, সাম্য ও সমতা, ন্যায় ও ইনসাফ কায়েমের জন্য ব্যবহার করেছেন। তাদের সকল বাসনা ও সাধনা ছিল, ঈমান ও ইসলাম গ্রহণ করে মানুষ যেন চিরস্থায়ী কল্যাণ ও সফলতা অর্জন করতে পারে।

দাজ্জালের আগমন: কুফুরি ও বস্তুবাদী সভ্যতার পরিণতি
দাজ্জালের চিহ্ন

হযরত সুলাইমান আ., যুলকারনাইন, খোলাফায়ে রাশেদা ও নেককার শাসকগণ সুন্দর ও উত্তম গুণাবলির সমাবেশ ও সমষ্টি ছিলেন। তাদের মাঝে সব ধরনের ভালো গুণের সম্মিলন ছিলেন। কোরআন মাজিদে আল্লাহ তায়ালা এসব নেককার শাসকদের গুণাগুণ ও বৈশিষ্ট্য জানিয়ে দিচ্ছেন:

অর্থ: তারা (নেককার শাসকরা) এমন, আমি যদি দুনিয়ায় তাদের ক্ষমতা দান করি, তা হলে তারা নামায কায়েম (এর কানুন ও পরিবেশ) করবে, যাকাত আদায় (এর ব্যাপারে লোকদের উৎসাহী ও অগ্রগামী) করবে, মানুষকে সৎকাজের আদেশ করবে এবং অন্যায় কাজে বাধা দেবে। আর সব কাজের পরিণতি আল্লাহরই হাতে। -(সূরা হজ: ৪১)

অন্য সূরায় আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ ফরমান:

অর্থ: আর পরকালীন নিবাস তো আমি সেসব লোকের জন্যই নির্ধারণ করব, যারা পৃথিবীতে বড়ত্ব দেখাতে ও ফাসাদ সৃষ্টি করতে চায় না। আর শেষের শুভ পরিণাম তো মুত্তাকিদের জন্যই। (সূরা কাসাস:৮৩)

এর বিপরীতে দাজ্জালের পরিচয় নিদর্শন ও বৈশিষ্ট্য যা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর উম্মতকে বলেছেন, তা হল কুফর। এ শব্দটা অনেক ব্যাপক অর্থকে শামিল করে। হাদিস শরিফে আছে: দাজ্জালের দু’ চোখের মাঝে, ত এ (কাফের) লেখা থাকবে।

যা প্রত্যেক মুমিন পড়তে পারবে-চাই সে পড়ালেখা জানুক বা না জানুক। (সহিহ বোখারি, মুসান্নাফে আবদুর রাজ্জাক: ২০৮২৭)

সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভী রহ.

Tags: আধুনিক সভ্যতাইসলামের ভবিষ্যৎদাজ্জালের আলামতবস্তুবাদী সভ্যতা
Previous Post

দাজ্জালের পদধ্বনি : বস্তুবাদ ও পশ্চিমা সভ্যতা

Next Post

সব থেকে বেশি মুসলিম হত্যাকারী: এক যাযাবরের বিশ্বজয়ের কাহিনি

সংশ্লিষ্ট পোস্ট

তুরস্কে পারমাণবিক শক্তি প্রকল্পে অর্থায়ন করতে প্রস্তুত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র 

তুরস্কে পারমাণবিক শক্তি প্রকল্পে অর্থায়ন করতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র 

July 6, 2025
টগের নতুন T10F মডেলের পরীক্ষামূলক ড্রাইভ করলেন প্রেসিডেন্ট এরদোগান

টগের নতুন T10F মডেলের পরীক্ষামূলক ড্রাইভ করলেন প্রেসিডেন্ট এরদোগান

July 6, 2025
ইসরায়েল আঞ্চলিক শান্তির জন্য হুমকি: এরদোগান

ইসরায়েল আঞ্চলিক শান্তির জন্য হুমকি: এরদোগান

July 6, 2025
প্রকাশ্যে এলেন ইরানের খামেনি

প্রকাশ্যে এলেন ইরানের খামেনি

July 6, 2025
ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ফ্লাইটে ইউরোপের শীর্ষে

ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ফ্লাইটে ইউরোপের শীর্ষে

July 5, 2025
তুর্কি-পাকিস্তান সহযোগিতা বাড়ছে: এরদোগান

তুর্কি-পাকিস্তান সহযোগিতা বাড়ছে: এরদোগান

July 5, 2025
Next Post
সব থেকে বেশি মুসলিম হত্যাকারী চেঙ্গিস খান

সব থেকে বেশি মুসলিম হত্যাকারী: এক যাযাবরের বিশ্বজয়ের কাহিনি

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২৫ | আল ক্বওম | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত |

  • সকল পোস্ট
  • আল ক্বওম সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা নীতি
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • যোগাযোগ
  • সকল পোস্ট
  • আল ক্বওম সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা নীতি
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • যোগাযোগ
  • সকল পোস্ট
  • আল ক্বওম সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা নীতি
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • যোগাযোগ
  • সকল পোস্ট
  • আল ক্বওম সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা নীতি
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • যোগাযোগ

© ২০২৫ | আল ক্বওম | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত |

  • সকল পোস্ট
  • আল ক্বওম সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা নীতি
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • যোগাযোগ
  • সকল পোস্ট
  • আল ক্বওম সম্পর্কে
  • গোপনীয়তা নীতি
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • যোগাযোগ

© ২০২৫ | আল ক্বওম | সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত |

No Result
View All Result
  • সর্বশেষ
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • ইসলাম
  • ইতিহাস
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • Login
  • Sign Up

Welcome Back!

Sign In with Google
OR

Login to your account below

Forgotten Password? Sign Up

Create New Account!

Sign Up with Google
OR

Fill the forms below to register

All fields are required. Log In

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In