শুক্রবার দেশটির পরিবহনমন্ত্রী জানিয়েছেন, জুনের শেষ পুরো সপ্তাহে ইস্তাম্বুল বিমানবন্দরটি ইউরোপের সবচেয়ে ব্যস্ততম বিমানবন্দর ছিল, যেখানে গড়ে প্রতিদিন ১,৫৫৩টি ফ্লাইট চলাচল করে।আব্দুলকাদির উরালোগলু এক বিবৃতিতে বলেন, ২৩-২৯ জুন ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর প্যারিসের চার্লস ডি গল, ফ্রাঙ্কফুর্ট এবং লন্ডন হিথ্রো বিমানবন্দরকে ছাড়িয়ে গেছে।
একই তালিকায়, তুরস্কের রিভেরা হাব আন্টালিয়া বিমানবন্দর প্রতিদিন গড়ে ৯৯৬টি ফ্লাইট নিয়ে ১০ম স্থানে রয়েছে, তিনি আরও যোগ করেন।উরালোগলু বলেন যে, ইউরোপীয় সংস্থা ফর দ্য সেফটি অফ এয়ার নেভিগেশন (ইউরোকন্ট্রোল) এর ২৩-২৯ জুনের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, ট্রাফিক ভলিউমের দিক থেকে তুরস্ক ইউরোপীয় দেশগুলির মধ্যে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে, যেখানে প্রতিদিন গড়ে ৩,৯৯২টি ফ্লাইট চলাচল করে, যা গ্রীস, নেদারল্যান্ডস এবং পোল্যান্ডের মতো দেশগুলিকে পিছনে ফেলে দেয়।

আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিক কেন্দ্র
তুরস্ক এখন আর কেবল বিমান পরিবহনের ক্ষেত্রে একটি ট্রানজিট দেশ নয়, বরং এটি একটি আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক কেন্দ্র হয়ে উঠেছে, তিনি বলেন।উরালোগলু বলেন যে, কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবের আগের সময়ের তুলনায় তুর্কিয়েতে দৈনিক ফ্লাইটের গড় সংখ্যা ১৫% বৃদ্ধি পেয়েছে।তিনি আরও জোর দিয়ে বলেন যে, তুর্কিয়ে কোভিড-১৯-পূর্ব স্তরে পৌঁছে যাওয়া শীর্ষ ১০টি দেশের মধ্যে একটি হয়ে উঠেছে, এবং ফ্লাইটের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে।উরালোগলু আরও জানিয়েছেন যে, ২৫টি বৈশ্বিক বিমানবন্দরের মধ্যে ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর বিশ্বের সপ্তম স্থানে রয়েছে, ২৩-২৯ জুন পর্যন্ত গড়ে ৭৭৩টি দৈনিক যাত্রা হয়েছে।